মোঃ মোশফিকুর ইসলাম, নীলফামারী জেলা প্রতিনিধি: নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ কেন্দ্রের বিরুদ্ধে ৩ মাসের অন্তঃ সত্তা এক নারীর গর্ভের সন্তান নষ্ট করে দেওয়ার অভিযোগ সোমবার এক পরিপত্রে পাওয়া গেছে। স্বয়ং অভিযোগটি করেছেন ঝুনাগাছ চাপানীর রেজওয়ান হোসেনের স্ত্রী নীশা আক্তার (২০) অভিযোগে বলা হয়, নীশা আক্তার ৩ মাসের অন্তঃ সত্তা থাকায় পরিক্ষার জন্য সে খানে দায়ীত্বরত লাভলী আক্তার ও সিএসবিএ ফেন্সী বেগম ৫০ টাকা নিয়ে একটি কাঠি দিয়ে প্রসাব পরিক্ষা করেন ও বলেন গর্ভের সন্তান নষ্ট হয়ে গেছে তারা পরামর্শ দেন যে, এ সমস্যা দুরিকরনে ডিএনসি বাবদ ২৫০০ টাকা লাগবে। পরবর্তীতে নীশার স্বামী ১৫০০ টাকা দিতে রাজি হন শেষমেশ ১০০০ টাকা দিলে তারা ৩ টি ফলিক এসিড এর পাতা ২ টা ড্রোটাভেরিনের পাতা ও ১ টা নেক্স-২০ মিলি লিখে দেন। এসব খাওয়ার পর পেটে প্রচুর ব্যাথা ও বমি হলে তার স্বামী দ্রুত পার্শ্ববর্তী উপজেলা জলঢাকা আমাদের হাসপাতালের ডাঃ মাজহারুল ইসলামের কাছে নিয়ে আসলে তিনি বলেন, গর্ভের সন্তান নষ্ট হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে। এ ব্যাপারে গর্ভের সন্তান নষ্ট করার চেষ্টার অভিযোগ এনে নীশি আক্তার চলতি মাসের ১৫ এপ্রিল ডিমলা মেডিকেল অফিসার সহ সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ প্রেরণ করেছেন
গোপনীয়তা নীতি | এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।