মোঃ সাহাব উদ্দিন কক্সবাজার জেলা সংবাদদাতা:- সাগর ও নদী ঘেরা মহেশখালী উপজেলা এ উপজেলার উত্তর-পশ্চিমে সাগরের কুল ঘেঁষে অবস্থিত মাতারবাড়ী ইউনিয়ন।উত্ত ইউনিয়নে চলমান রয়েছে দুটি কয়লা বিদ্যুত্ প্রকল্প।এতে চলে গেছে মাতারবাড়ী বাসীর আয়ের উৎস লবণ ও চিংড়ি জমি। অধিগ্রহণ করা জমির মালিকেরা এখনও বহু জনে টাকা পায়নি।একুশ ক্যাটাগরিতে ক্ষতিপূরণ দেওয়ার কথা এসেসমেন্ট এর বিধি তে রয়েছে।কিন্তু তিনটি পর্যন্ত চলমান তা ও লেজে গোবরে।সব মিলিয়ে সেখানকার মানুষের এক মাত্র উপায় যা ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে টাকা পাবে তা দিয়ে ছোট-খাটো ব্যবসা কিংবা বহি:বিশ্বে যাওয়া।কারণ প্রকল্পে চাকুরীরত বাঙালি অফিসাররা বিদেশিদের ভুল ব্যাখ্যা দেওয়ায় স্থানীয় দের কে অফিসার হিসেবে নিয়োগ দিচ্ছে না।অথচ পাঁচ শতাধিক এম এ পাশ যুবক রয়েছে মাতারবাড়ীতে।তাদের রয়েছে বিদেশিদের সাথে টকিং করা সহ বিভিন্ন অভিগ্ঙতা।শুধু নামে মাত্র নেওয়া হয়েছে সামান্য সংখ্যক দিন মজুর।অপরদিকে ক্ষতিগ্রস্ত হিসেবে জমির মালিক কিংবা শ্রমিকরা যা টাকা পাচ্ছেন তা হচ্ছে নুন আনতে পান্হা ভাত ফুরিয়ে যাওয়ার মতোই ঘটনা।সাত-আট ঘাট পেরিয়ে পাঁচ শতাধিক মালিক ও শ্রমিকের চেক ঢাকা থেকে মাতারবাড়ী শাখায় জমা হলেও তা এন জি ও কর্মী অনুপস্থিতির কারণেই বিতরণে সম্ভব হয়নি বলে কর্তৃপক্ষ জানান।অথচ চেয়ারম্যান এর জিন্মায় এইসব চেক এ দুর্দিনে ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে দেওয়ার জন্য চেয়ারম্যান মোহাম্মদ উল্লাহ বার বার কর্তৃপক্ষকে অনুরোধ করলেও কর্ণপাত করে নি।এ ভাবে চলছে মাতারবাড়ী বাসীর হাল অবস্হা।এমন কি মাতারবাড়ী বাসীর আহাজারীর কথা শুনবার কেউ নেই।অপর দিকে যা হাল চাষের জমি আছে তা ও সাগরের ভাঙনে বিলিন হবার পথে।যা সাইড পাড়া গেলে বুঝা যাবে সহজে।সাব কথা মাতারবাড়ীবাসীর পীঠ দেয়ালে লেগে গেছে। এ ব্যাপারে এলাকাবাসীর পেট-পীঠের অবস্হা বিবেচনা করে ক্ষতিগ্রস্ত মালিক শ্রমিকদের মাঝে চেক বিতরণ সহ প্রকল্পে স্থানীয়দের চাকরি সহ বিভিন্ন সুবিধা পাওয়ার সুব্যবস্থা করার জন্য আমি মান্যবর জেলা প্রশাসকের মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের হস্তক্ষেপ কামনা করচ্ছি।
গোপনীয়তা নীতি | এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।