নিজস্ব সংবাদদতা:
শহরে ঢুকতে তারা বাঁধা দেয়, কিন্তু প্যাসেঞ্জার বলেকিছু হবেনা। প্যাসেঞ্জারের কথা মোতাবেক আসলেও পুলিশবা কেউ ধরলে প্যাসেঞ্জার ভাড়ানা দিয়েই পালিয়ে যায়। আক্ষেপ প্রকাশকরে এমনকথাবলেন নারায়ণগ ঞ্জশহরের এক রিকশাচালক। নারায়ণগঞ্জ শহরের প্রধানসড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশার অটোরিকশা প্রবেশ ঠেকাতে তৎপরতা শুরু করেছে জেলাপুলিশ ও নারায়ণগঞ্জ সিটিকর্পোরেশন এনসিসি। শহরের ৬ টি স্থানে জেলাপুলিশের ২০ কর্মকর্তা প্রতিনিয়ত তদরাকি করছেন। অন্যদিকে সিটিকর্পোরেশন থেকে ১টি টিমকখনও নগরীর ২নং নগর রেলগেইট, কালিরবাজার কিংবা অন্যস্থানে ব্যাটারিচালিত রিকশা ধরে সেগুলোকে জরিমানা করছে। জরিমানা করেও থামানো যাচ্ছে না ব্যাটারিচালিত এই রিকশাগুলোর দৌরাত্ব। এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জ সিটিকর্পোরেশনের অটোরিকশার লাইসেন্স পরিদর্শক শাহাদাত হোসেন সুমন বলেন, মেয়রের নির্দেশে ব্যাটারিচালিত রিকশার জরিমানা করাহচ্ছে। প্রতিদিন যা অটোরিকশা ধরা হয় সেগুলোর তালিকা মেয়রের কাছে দেয়া হয় তার নির্ধারিত ফি অনুযায়ী জরিমানা আদায়করা হয়। জরিমানা কখনও ২ হাজার, কখনও ৩ হাজার নির্ধারন করেন তিনি। গত রোববার ৪২ অটোরিকশাকে ২ হাজার করে জরিমানা করাহয়েছে। সোমবার যে তালিকাগুলো দিয়েছি সেগুলোর বিষয়ে এখনওসিদ্ধান্ত হয়নি। এদিকে জেলাট্রাফিক পুলিশের সহকারীপুলিশসুপার(ট্রাফিক) সালেহউদ্দিনআহমেদ বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলাপুলিশ সুপারট্রাফিকের জন্য বিভিন্ন পরিবহনের ক্ষেত্রে আলাদা রেকার ফি এর তালিকা দিয়েছেন। পুলিশসুপারের বেঁধে দেয়া অটোরিকসার রেকার ফি আমরা শহরে প্রবেশকারী অটোচালকদের কাছ থেকে জরিমানা স্বরূপ আদায়করে ছেড়েদিচ্ছি। শহরের প্রধানসড়ক ২নং রেল গেইট, মেট্রোহল, মিশনপাড়া মোড়, কলেজ রোড, অক্টো অফিস, জেলাপরিষদ এই ৬ টি স্থানে ট্রাফিকপুলিশের ২০ কর্মকর্তা ২ বেলা তদারকি করছেন। যাতে শহরে কোন অটোপ্রবেশ করতেনা পারে।
গোপনীয়তা নীতি | এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।