আড়াইহাজার সংবাদদাতা:
আড়াইহাজারে এক যুবতীকে প্রেমের ফাঁদে ফেলে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে ইয়ামিন (২৫)। এতে ওই যুবতী অন্তঃসত্ত¡া হয়ে পড়ে। বিয়ে করতে অস্বীকার করায় বৃহস্পতিবার (৯ সেপ্টেম্বর) থানায় ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন ওই যুবতীর বাবা। আড়াইহাজার থানার ওসি আনিচুর রহমান মামলার বরাত দিয়ে জানান, আড়াইহাজার উপজেলার হাইজাদী ইউনিয়নের সেনদী মাধবদী গ্রামের ১৮ বছরের মেয়েটি বাবা-মায়ের সাথে রুপগঞ্জের তারাব এলাকায় বসবাস করে আসছিল। এই সুযোগে একই এলাকায় মিছির আলীর ছেলে ইয়ামিন ২৫ এর সাথে তার মেয়ের প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে। এই সুযোগে ঘুরাফেরা নাম করে প্রেমিক বিভিন্ন স্থানে প্রেমিকাকে নিয়ে একাধিক বার দৈহিক সম্পর্ক গড়ে তোলে। পরে সেখান থেকে দুবছর পুর্বে গ্রামের বাড়ী উপজেলার হাইজাদী ইউনিয়নের সেনদী মাধবদী গ্রামে চলে আসে। সবশের্ষ ২০ জুলাই রাতে প্রেমিক ইয়ামিন তার বাড়ী সেনদীতে এসে বাড়ীতে কেউ না থাকার সুবাধে আবারো ধর্ষণ করে। ওই দিন প্রেমিকার বাবা-মা চিকিৎসা জনিত কারনে আড়াইহাজার উপজেলা স্বাস্থ্য কেন্দ্রে ছিলেন। বর্তমানে মেয়েটি দেড় মাসের অন্তঃস্বত্তা হয়ে পড়ে। বিয়ের জন্য চাপ দিলে প্রেমিক বিয়ে করতে অস্বীকার করেন। এই কারণে বৃহস্পতিবার থানায় মেয়ের বাবা সুরুজ মিয়া বাদী হয়ে একটি মামলা দায়ের করেন। আড়াইহাজার থানার ওসি আনিচুর রহমান মোল্লা আরো জানান, ধর্ষককে গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
গোপনীয়তা নীতি | এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।