ব্ল্যাক টাই আয়োজিত এই বিশেষ গজল সন্ধ্যাটি শুধুমাত্র আমন্ত্রিত অতিথিরাই উপভোগ করতে পারবেন,,, ‘‘খুব সমঝদার গজল ভক্তদের জন্য গাইবো, তাই নিজেকে সেভাবে প্রস্তুত রেখেছি, আসলে ভালো ও যথার্থ শ্রোতা ছাড়া কোন গানের অনুষ্ঠানে একজন প্রকৃত শিল্পীর যোগ দেয়া উচিত নয় আর গজল তো তার অনেক উর্ধ্বে’’, মনের আবেগ প্রকাশ করে এ কথা বলেন মেসবাহ আহমেদ।
গালিব, দাগ, হাসরাত মোহানি, ক্বাতিল শিফায়ী ও অন্যান্য বিখ্যাত শায়ের নির্বাচিত কালাম গাইবেন এ দেশের স্বনামধন্য গজল ম্যায়েস্ট্রো মেসবাহ আহমেদ।
প্রথম তারুণ্যে যে গজল মেসবাহ আহমেদকে টেনে নিয়েছিল তার বুকে, আজ পরিণত মেসবাহ আহমেদ সে ধারার এক অনন্য ব্যক্তিত্ব। মেসবাহ আহমেদ নিজেকে নির্মাণ করেছেন গভীর সাধনা আরাধনা ও উপাসনায়। ওস্তাদ নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরীর হাতে সবকের শুরু হয়েছিল যে কিশোর মেসবাহ’র সেই মেসবাহই পূর্ণ হয়েছেন গজল কিং জগজিৎ সিং-এর অলৌকিক সান্নিধ্যস্পর্শে! দীর্ঘ তিন যুগের তপস্যায় ঢাকার মেসবাহ আহমেদ পরিণত হয়েছেন বাংলাদেশের মেসবাহ আহমেদে। গজল শিল্পী মেসবাহ আহমেদ তাঁর ত্যাগ, শ্রম, অভিনিবেশ ও সর্বোচ্চ আত্মনিবেদনে হয়ে উঠেছেন গজল ম্যায়েস্ট্রো মেসবাহ আহমেদ! বাংলাদেশে ২য় কোনো শিল্পী নেই যিনি শুধু সঙ্গীতের একটি বিশেষ ধারায় গাইবার প্রয়োজনে একটি ভাষা শিখেছেন। মেসবাহ আহমেদ সেই এক ও অদ্বিতীয় শিল্পী যিনি গজল গাওয়াকে শতভাগ প্রফেশনাল করে তোলার জন্যে উর্দু ভাষা শিখেছেন কঠিন প্রশিক্ষণ ও চর্চায়। ব্যবসায়িক কাজে ব্যস্ততা থাকা সত্বেও তিনি তাঁর বাংলা মৌলিক গান প্রকাশের দিকে বিশেষ নজর রাখছেন। গত বছর সেপ্টেম্বরে তাঁর জন্মদিনে তাঁর সুরে গাওয়া এনামুল কবির সুজনের লেখা ‘আর দিওনা যন্ত্রণা’ শীর্ষক গানটি বেশ সমাদৃত হয়েছে। খুব শীঘ্রই প্রকাশিত হতে যাচ্ছে মেসবাহ আহমেদের লেখা ও সুর করা ‘রঙধনু’ শীর্ষক গানটি, মিক্সিং ও মাস্টারিং এ আছেন প্রত্যয় খান। এছাড়াও দেশের স্বনামধন্য গীতিকার গোলাম মোর্শেদের লেখা, মেসবাহ আহমেদের সুর ও কম্পোজিশনে কিছু গানও তিনি গাইবেন, যা আরও কয়েকজন স্বনামধন্য গায়ক গায়িকারাও গাইবেন। শিল্পী মেসবাহ আহমেদ এর নিজের লেখা ও সুর করা গজল আঙ্গিকের বেশ কিছু গানের রেকর্ডিং পুরোদমে চলছে যা সময়ের সাথে সাথে প্রকাশিত হবে। বর্তমানে রেকর্ডিং এর কাজ নিয়ে তিনি যথেষ্ট ব্যস্ত আছেন।
সম্প্রতি মেসবাহ আহমেদ ভারতের ঐতিহ্যবাহী আন্তর্জাতিক গজল সম্মেলনে যোগ দিয়ে দেশে ফিরেছেন। মুম্বাই অনুষ্ঠিত ‘খাজানা ফেস্টিভ্যাল’ শীর্ষক সপ্তাহব্যাপী এই সম্মেলনে গত ৭ মে তিনি গজল পরিবেশন করেন। উল্লেখ্য যে দেশের গন্ডি পেরিয়েও আন্তর্জাতিক সঙ্গীতাঙ্গনে তাঁর নাম যথেষ্ট সমাদৃত। মেসবাহ আহমেদ ছাড়াও ওই গজল সম্মেলনে পারফর্ম করেছেন হরিহরন, অনুপ জালোটা, পঙ্কজ উদাস, তালাত আজিজ, অনুরাধা পাডোয়াল, চন্দন দাস, আবিদা পারভীন, প্রতিভা সিংসহ ভারত-পাকিস্তানের খ্যাতিমান গজলশিল্পীরা।
খুব নির্বাচিত শায়ের এর গজল, গালিব, দাগ, হাসরাত মোহানি, ক্বাতিল শিফায়ী ও অন্যান্য বিখ্যাত শায়ের নির্বাচিত কালাম গাইবেন এদেশের স্বনামধন্য গজল ম্যায়েস্ট্রো মেসবাহ আহমেদ…. শুধু আমন্ত্রিত অতিথিরাই প্রোগ্রামটি উপভোগ করতে পারবেন। এর সার্বিক আয়োজন ও ব্যবস্থাপনায় এই সুরেলা সন্ধ্যার নান্দনিক আয়োজন।
প্রথম তারুণ্যে যে গজল মেসবাহ আহমেদকে টেনে নিয়েছিল তার বুকে, আজ পরিণত মেসবাহ আহমেদ সে ধারার এক অনন্য ব্যক্তিত্ব। মেসবাহ আহমেদ নিজেকে নির্মাণ করেছেন গভীর সাধনা আরাধনা ও উপাসনায়। ওস্তাদ নিয়াজ মোহাম্মদ চৌধুরীর হাতে সবকের শুরু হয়েছিল যে কিশোর মেসবাহ’র সেই মেসবাহই পূর্ণ হয়েছেন গজল কিং জগজিৎ সিং-এর অলৌকিক সান্নিধ্যস্পর্শে! দীর্ঘ তিন যুগের তপস্যায় ঢাকার মেসবাহ আহমেদ পরিণত হয়েছেন বাংলাদেশের মেসবাহ আহমেদে। গজল শিল্পী মেসবাহ আহমেদ তাঁর ত্যাগ, শ্রম, অভিনিবেশ ও সর্বোচ্চ আত্মনিবেদনে হয়ে উঠেছেন গজল ম্যায়েস্ট্রো মেসবাহ আহমেদ! বাংলাদেশে ২য় কোনো শিল্পী নেই যিনি শুধু সঙ্গীতের একটি বিশেষ ধারায় গাইবার প্রয়োজনে একটি ভাষা শিখেছেন। মেসবাহ আহমেদ সেই এক ও অদ্বিতীয় শিল্পী যিনি গজল গাওয়াকে শতভাগ প্রফেশনাল করে তোলার জন্যে উর্দু ভাষা শিখেছেন কঠিন প্রশিক্ষণ ও চর্চায়। ব্যবসায়িক কাজে ব্যস্ততা থাকা সত্বেও তিনি তাঁর বাংলা মৌলিক গান প্রকাশের দিকে বিশেষ নজর রাখছেন। গত বছর সেপ্টেম্বরে তাঁর জন্মদিনে তাঁর সুরে গাওয়া এনামুল কবির সুজনের লেখা ‘আর দিওনা যন্ত্রণা’ শীর্ষক গানটি বেশ সমাদৃত হয়েছে। খুব শীঘ্রই প্রকাশিত হতে যাচ্ছে মেসবাহ আহমেদের লেখা ও সুর করা ‘রঙধনু’ শীর্ষক গানটি, মিক্সিং ও মাস্টারিং এ আছেন প্রত্যয় খান। এছাড়াও দেশের স্বনামধন্য গীতিকার গোলাম মোর্শেদের লেখা, মেসবাহ আহমেদের সুর ও কম্পোজিশনে কিছু গানও তিনি গাইবেন, যা আরও কয়েকজন স্বনামধন্য গায়ক গায়িকারাও গাইবেন। শিল্পী মেসবাহ আহমেদ এর নিজের লেখা ও সুর করা গজল আঙ্গিকের বেশ কিছু গানের রেকর্ডিং পুরোদমে চলছে যা সময়ের সাথে সাথে প্রকাশিত হবে। বর্তমানে রেকর্ডিং এর কাজ নিয়ে তিনি যথেষ্ট ব্যস্ত আছেন।
সম্প্রতি মেসবাহ আহমেদ ভারতের ঐতিহ্যবাহী আন্তর্জাতিক গজল সম্মেলনে যোগ দিয়ে দেশে ফিরেছেন। মুম্বাই অনুষ্ঠিত ‘খাজানা ফেস্টিভ্যাল’ শীর্ষক সপ্তাহব্যাপী এই সম্মেলনে গত ৭ মে তিনি গজল পরিবেশন করেন। এ বছর মেসবাহ আহমেদ তার সংগীত জীবনের ২৬ বছর পূর্ণ করে ২৭ বছরে পদার্পণ করলেন। শীঘ্রই এই নববর্ষে একটি জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই পথচলাকে উৎযাপন করা হবে।
উল্লেখ্য যে দেশের গন্ডি পেরিয়েও আন্তর্জাতিক সঙ্গীতাঙ্গনে তাঁর নাম যথেষ্ট সমাদৃত। মেসবাহ আহমেদ ছাড়াও ওই গজল সম্মেলনে পারফর্ম করেছেন হরিহরন, অনুপ জালোটা, পঙ্কজ উদাস, তালাত আজিজ, অনুরাধা পাডোয়াল, চন্দন দাস, আবিদা পারভীন, প্রতিভা সিংসহ ভারত-পাকিস্তানের খ্যাতিমান গজলশিল্পীরা।
গোপনীয়তা নীতি | এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।