নিজস্ব সংবাদদাতা:
ফতুল্লা-চাষাঢ়া-হাজীগঞ্জ-শিমরাইল সড়কটি হচ্ছে ৩০০ ফিট চওড়া সড়ক। থাকবে ইন্টারচেঞ্জ, ব্রিজ, ওভারপাস এবং আন্ডারপাস। এরই মধ্যে সমীক্ষা শেষ হয়েছে। সড়কটি নির্মাণ করতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে জাপান। পিপিপিতে প্রকল্পটি বাস্তবায়নে জাপানের সঙ্গে জিটুজি চুক্তি করেছে সরকারও। প্রকল্পটি বাস্তবায়ন হলে পদ্মা সেতুর কাঙ্খিত সুফল পাবে নারায়ণগঞ্জসহ আশপাশের জেলা গুলো। প্রকল্প সূত্র জানায়, পদ্মা সেতুতে সহজে যাতায়াত করতে ও ঢাকার উপর গাড়ির চাপ কমাতে সরকার রাজধানী চারিদিকে আউটার রিং রোড নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে। সাভারের হেমায়েতপুর থেকে শুরু হবে। সেটি ধউর, বিরুলিয়া, গাবতলী, বাবুবাজার, কদমতলী, পোস্তগোলা, চাষাঢ়া, হাজীগঞ্জ, ডেমরা ঘুরে তেরোমুখ হয়ে আবার আবদুল্লাহপুরে যুক্ত হবে। সেই প্রকল্পের আওতায় ফতুল্লা-চাষাঢ়া-হাজীগঞ্জ-শিমরাইল সড়কটি আট লেন বা ৩০০ ফিট করার প্রস্তাব করা হয়েছে। সওজ সূত্র জানায়, ঢাকাবাসীকে পদ্মা সেতুর কাঙ্খিত সুবিধা নিশ্চিত করতে হলে আউডার রিং রোড বাস্তবায়ন জরুরি। সে কারণে এখন জোরেশোরে তৎপরতা চালাচ্ছে সওজ। সরকারের ঊর্ধ্বতন পর্যায় থেকে এ প্রকল্প বাস্তবায়নের ব্যাপারে নিবিড় মনিটরিং করা হচ্ছে। এ প্রসঙ্গে সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রকল্প সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা বলেন, ২০২৮ সালের মধ্যে প্রকল্প উন্মুক্ত করার পরিকল্পনায় সার্বিক কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। আশা করি, বর্তমান পরিকল্পনা অনুযায়ী কার্যক্রম পরিচালনা করলে নির্ধারিত সময়ে প্রকল্পটি চালু করা সম্ভব হবে।
গোপনীয়তা নীতি | এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।