বন্দরের বিভিন্ন এলাকায় দু’দিন ধরে গ্যাস নেই। এতে চরম ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহকরা। গ্যাস না থাকায় বিশেষ করে চরম বিপাকে পড়েছেন রোজাদাররা। সাহ্রী ও ইফতার কিনে খেতে হচ্ছে রোজাদারদের। দোকানের অস্বাস্থ্যকর খাবার খেয়ে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনেক রোজাদার। গ্যাস সরবরাহ না থাকায় শিল্পকারখানায়ও এর বিরূপ প্রভাব পড়েছে। উৎপাদন ব্যহত হচ্ছে কমপক্ষে অর্ধশত কারখানায়। তবে কি কারণে দু’ধরে গ্যাস সরবরাহ বন্ধ আছে তা জানাতে পারেনি সংশ্লিষ্টরা।
এলাকাবাসী জানান, কোনো নোটিশ ছাড়াই শুক্রবার (১৪ এপ্রিল) চৌরাপাড়া, লক্ষণখোলা, বক্তারকান্দি আমিরাবাদ, নোয়াদ্দা, নবীগঞ্জ, কদমরসুল, ঢাকেশ্বরী প্রভৃতি এলাকার গ্যাস চলে যায়। গ্যাস সংকটের কারণে হাহাকার অবস্থা দেখা দেয় এসব এলাকার আবাসিক গ্রাহকদের মাঝে। পবিত্র রমজান মাসে গ্যাস সংকট হওয়ায় রান্না করতে পারছে না অধিকাংশ পরিবার। তারা বাজার থেকে কিনে সাহ্রি, ইফতার ও রাতের খাবার খাচ্ছেন। অনেকেই আবার কেরোসিন, মাটির চুলা, রাইস কুকার ও ইনডেকশন ওভেনে রান্না করছেন।
এ ব্যাপারে তিতাস গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানীর ডিজিএম প্রকৌশলী মো. সুরুজ আলম জানান, কি কারণে গ্যাস সংকট হয়েছে জানি না। দু’দিন ছুটি থাকায় তিনি কর্মস্থলে নেই। তবে কেনো সংকট হচ্ছে তা তিনি খবর নিয়ে জানাবেন বলে জানান।
গোপনীয়তা নীতি | এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।