Logo
HEL [tta_listen_btn]

কুমুদিনী হাসপাতাল ও শ্রমিক প্রশ্নে উত্তেজনা শহরে ওসমানপন্থীদের মানববন্ধন, শ্রমিকদের জায়গা ছাড়তে অনীহা

কুমুদিনী হাসপাতাল ও শ্রমিক প্রশ্নে উত্তেজনা শহরে ওসমানপন্থীদের মানববন্ধন , শ্রমিকদের জায়গা ছাড়তে অনীহা

নিজস্ব সংবাদদাতা:
নারায়ণগঞ্জে আন্তর্জাতিক মানের মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, ক্যান্সার রিসার্চ সেন্টার ও নার্সিং ইনস্টিটিউট স্থাপন করবে বেসরকারি প্রতিষ্ঠান কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট অব বেঙ্গল (বিডি) লিমিটেড। এই বছরের ৩ ফেব্রয়ারি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও ক্যান্সার রিসার্চ ইনস্টিটিউট স্থাপনের লক্ষে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের সঙ্গে কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্ট অব বেঙ্গল (বিডি) লিমিটেডের সমঝোতা চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। এরপর গত ১৪ ফেব্রæয়ারি গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এই কার্যক্রমের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কিন্তু প্রকল্পের আওতাধীন ছাত্রী হোস্টেল নির্মাণের জন্য ঈশা খাঁ সড়কের নারায়ণগঞ্জ ৩শ’ শয্যা হাসপাতালের পাশের উত্তর কুমুদিনী বাগানের শ্রমিকদের তাদের বাসস্থান ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হলে আন্দোলনে নামে শ্রমিকরা। সংবাদ সম্মেলন, সড়কে প্রতীকী কাফনের কাপড় পরে মানববন্ধন, মিছিলও করেন আন্দোলনরত শ্রমিকরা। তবে কুমুদিনী ক্যান্সার হাসপাতাল বাস্তবায়নের প্রশ্নে একসুরে কথা বলছেন নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী ও নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাংসদ সেলিম ওসমান। গণমাধ্যমে দেয়া সাক্ষাৎকারে উভয়েই হাসপাতাল স্থাপনের বিষয়ে কুমুদিনীর পাশে থাকার প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন। মেয়র ডা. সেলিনা হায়াৎ আইভী বলেন, কুমুদিনী ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্স এন্ড ক্যান্সার রিসার্চ এর জন্য রাস্তা, ড্রেন এবং অন্যান্য ইউটিলিটি সার্ভিসগুলোর জন্য যে সহযোগিতা প্রয়োজন সেটা আমরা করবো। এমনকি তাদের জায়গায় যারা বসবাস করে আসছে সেক্ষেত্রেও যদি আমাদের দরকার হয় সেটা করতেও প্রস্তত আছি। আমরা কুমুদিনীর পাশে আছি। এখানে এই হাসপাতালটি হোক সেটা আমরা চাই। অনুরূপ ভাবে সেলিম ওসমান বলেন, আমরা পুনর্বাসনের কথা বলেছি। বিকেএমইএ, নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সসহ ৪০টি সংগঠন মিলে এই ১০০-১৫০ পরিবারের পুনর্বাসন ও কর্মসংস্থানে কাজ করবো যদি আজকে যারা নেতৃত্ব দিচ্ছেন তারা আমাদের সঠিকভাবে কাগজপত্র দেন। জীবনের শেষ রক্ত বিন্দু থাকা পর্যন্ত চেষ্টা করে যাবো এই হাসপাতালের বাস্তবায়ন দেখবার জন্য। জানা গেছে ট্রাস্টের অধীনে নারায়ণগঞ্জে ৩ লাখ ৪৬ হাজার ২৪৭ বর্গফুট জমিতে স্থাপিত হবে কুমুদিনী ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্স এন্ড ক্যান্সার রিসার্চ (কেআইএমএস কেয়ার)। এতে থাকবে অন্তঃবিভাগ, বহিঃবিভাগ, জরুরি বিভাগসহ ৩০০ শয্যা বিশিষ্ট সাধারণ হাসপাতাল। এছাড়া ক্যান্সারের রোগ নির্ণয়, উন্নত চিকিৎসা প্রদানের জন্য থাকবে উন্নতমানের প্রযুক্তি সম্বলিত যন্ত্র সরঞ্জামাদিসহ ৫০ শয্যা বিশিষ্ট বিশেষায়িত বিভাগ। এমবিবিএস এবং বিডিএস কোর্সে উচ্চশিক্ষা অর্জনের জন্য মেডিকেল কলেজ ও নার্সিংয়ের উপর পড়াশোনা ও প্রশিক্ষণের জন্য থাকবে একটি নার্সিং ইনস্টিটিউট। চিকিৎসাবিদ্যার বিভিন্ন বিভাগে গবেষণার জন্য উন্নত প্রযুক্তির গবেষণা সামগ্রী সম্বলিত একটি গবেষণা কেন্দ্রও স্থাপন করার কথা জানান কুমুদিনী ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক রাজীব প্রসাদ সাহা। কিন্তু এই প্রকল্পের আওতাধীন ছাত্রী হোস্টেল নির্মাণের জন্য ঈশা খাঁ সড়কের নারায়ণগঞ্জ ৩শ’ শয্যা হাসপাতালের পাশের উত্তর কুমুদিনী বাগানের আড়াইশ’ শ্রমিককে তাদের বাসস্থান ছাড়ার নির্দেশ দেওয়া হলে আন্দোলনে নামে শ্রমিকরা। ‘পুনর্বাসন কিংবা শ্রম আইন অনুযায়ী প্রাপ্য পাওনা পরিশোধের পূর্বে বাসস্থান থেকে উচ্ছেদ নয়’- এমন দাবি জানিয়ে আন্দোলন শুরু করে তারা। শ্রমিকদের পক্ষে আন্দোলনে নেতৃত্ব দেন বাংলাদেশ টেক্সটাইল গার্মেন্টস ওয়ার্কার্স ফেডারেশনের সভাপতি এড. মাহবুবুর রহমান ইসমাইল। এ বিষয়ে ৮ জুন দুপুরে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে এক বৈঠকে কুমুদিনী বাগানের নিয়মিত শ্রমিকদের প্রাপ্য পাওনা আর যারা পূর্বপুরুষদের সূত্র ধরে বাগানে বসবাস করে আসছিলেন তাদের মালামাল স্থানান্তর বাবদ ৩ হাজার টাকা প্রদান করার সিদ্ধান্ত দেয়া হয়। বৈঠকে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাংসদ ও বিকেএমইএ’র সভাপতি সেলিম ওসমান একক সিদ্ধান্ত দিয়েছেন বলে অভিযোগ শ্রমিকদের। সাংসদের এমন সিদ্ধান্ত প্রত্যাখ্যান করে তারা। শনিবার (১২ জুন) বিকেলে নারায়ণগঞ্জে কুমুদিনী ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সাইন্স এন্ড ক্যান্সার কেয়ার স্থাপনে বাধা প্রদানের অভিযোগে মানববন্ধন করে ব্যবসায়ী নেতাদের পাশাপাশি ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীরা। নগরীর নবাব সলিমউল্লাহ সড়কে নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কর্মাস এন্ড ইন্ডাষ্ট্রিজ এ মানববন্ধনের আয়োজন করে।
সাবেক এমপি বাবলী
নারায়ণগঞ্জের সংরক্ষিত আসনের সাবেক সংসদ সদস্য হোসনে আরা বাবলী বলেছেন, প্রাচ্যের ডান্ডি নারায়ণগঞ্জে উন্নয়ণ যখন করতে যায় তখনি কোনো না কোনো কুচক্র মহল সেই উন্নয়ণে বাধা দেয়। ৫২’র ভাষা আন্দোলন থেকে শুরু করে একাত্ত¡রের মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় ভূমিকা পালন করেছে আমাদের নারায়ণগঞ্জের একটি পরিবার, সেটি হলো ওসমান পরিবার। বাংলাদেশ আজ উন্নয়ণের রোল মডেল, কিন্তু আমাদের নারায়ণগঞ্জে কিন্তু তেমন কোনো উন্নয়ণ আমরা দেখতে পাচ্ছি না। কারণ যখন প্রধানমন্ত্রী নারায়ণগঞ্জের শিক্ষা, চিকিৎসাসহ বিভিন্ন খাতে উন্নয়ণ মূলক কাজ করে। ঠিক তখনই একটা মহল এই উন্নয়ণে বাধাগ্রস্থ করে। নারায়ণগঞ্জ জেলার সর্বস্তরের জনগণের ব্যানারে শনিবার (১২ জুন) বিকাল ৪টায় নগরীর খানপুর হাসপাতালের সামনে কুমুদিনী র‌্যালি বাগানের অবৈধ দখলদারদের দ্রæত উচ্ছেদের দাবিতে মানববন্ধনে তিনি এসব কথা বলেন। মানববন্ধনে জেলার বিভিন্ন শ্রেনী-পেশার নারী-পুরুষ সমর্থন জানিয়ে উপস্থিত হন। হোসনে আরা বাবলী বলেন, নারায়ণগঞ্জে বিভিন্ন সময়ে গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে নেতৃত্ব দেয়া সংগ্রামী নেতা ও ওসমান পরিবারের সুনামধন্য ৩ জনের নামে প্রকল্প বাস্তবায়ণ করছে প্রধানমন্ত্রী তার জন্য আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি একই সাথে কুমুদিনী ওয়েলফেয়ার ট্রাস্টের ‘কুমুদিনী ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস অ্যান্ড ক্যান্সার রিসার্চ’র ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছে, সেই কাজের সাথে আমাদের মাননীয় সংসদ সদস্য এ কে এম সেলিম ওসমান সার্বক্ষণিক যুক্ত ছিলেন। কিন্তু কিছু কুচক্র মহল বিনা কারণে নারায়ণগঞ্জের সুনাম নষ্ট করার জন্য তারা এই বিরোধীতা করছে। আমরা মনে করি নারায়ণগঞ্জের প্রত্যাকটা মানুষ চায় এই ক্যান্সার হসপিটাল হোক, স্বাস্থ্য খাতে নারায়ণগঞ্জে এই হসপিটালের খুবই প্রয়োজন। আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করবো যাতে করে এই হসপিটাল দ্রæত সময়ের মধ্যে হোক এবং মানুষ এর সেবা ভোগ করুক। নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি খালেদ হায়দার খান কাজলের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ ইয়ার্ন মার্চেন্ট এসোসিয়েশনের সাবেক সভাপতি সভাপতি লিটন সাহা, বিকেএমইএ’র সহ-সভাপতি মোরশেদ সারোয়ার সোহেল, বাংলাদেশ হোসিয়ারি এসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল আলম সজল, বন্দর উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক সানাউল্লাহ সানু, বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কাজিম উদ্দিন প্রধান, মহানগর আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক জাকিরুল আলম হেলাল, চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক ও মহানগর যুবলীগের সভাপতি শাহাদাৎ হোসেন সাজনু, চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক এহসানুল হক নিপু, চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক ফারুক বিন ইউসুফ পাপ্পু, বন্দর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এহসান উদ্দিন, কলাগাছিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান দেলোয়ার প্রাধান, নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিল শফি প্রধান, ২৪ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর আফজাল আহম্মেদ প্রমুখ। উল্লেখ্য, গত ১৪ ফেব্রয়ারি কুমুদিনী ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্স অ্যান্ড ক্যানসার রিসার্চ (কিমস কেয়ার) ভিত্তিপ্রস্তর উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। কুমুদিনী র‌্যালি বাগান নামে শ্রমিকদের বাসস্থানের ওই জায়গাতে নির্মিত হবে ৩ লাখ ৪৬ হাজার ২৪২ বর্গফুট আয়তনের সেই হাসপাতালটি। থাকবে ৩০০ শয্যার সাধারণ হাসপাতাল, ৫০ শয্যার ক্যানসার রোগ নির্ণয়, চিকিৎসা ব্যবস্থা, এমবিবিএস ও বিডিএস কোর্সের জন্য মেডিকেল কলেজ ও নার্সিং ইনস্টিটিউট, মেডিকেল টেকনোলজি ইনস্টিটিউট, গবেষণা কেন্দ্র, ল্যাবরেটরি, লাইব্রেরি ও হোস্টেল।
খালেদ হায়দার খান কাজল
‘কয়েকটি অবৈধ বসবাসকারী পরিবারের জন্য নারায়ণগঞ্জের কোটি মানুষকে স্বাস্থ্য সেবা থেকে বঞ্চিত করা যাবে না। কুমুদিনীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের বিষয়ে আমরা সোচ্চার আছি। নারায়ণগঞ্জবাসী এই ক্যান্সার হাপাতল নির্মাণের পাশে থাকবে’। এমনটাই জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ চেম্বার অব কমার্সের সভাপতি খালেদ হায়দার খান কাজল। প্রায় ১ কোটির জনবসতির এই নারায়ণগঞ্জে একটি ক্যান্সার হাসপাতালের উদ্যোগকে সর্বসাধারলেনর প্রাণের দাবিতে পরিণত হয়ে উঠেছে। একটি মেডিকেল সায়েন্স অ্যান্ড ক্যানসার রিসার্চ সেন্টার বা কলেজ হলে পাল্টে যাবে জেলার স্বাস্থ্য চিত্র, এমন প্রত্যাশায় হাসপাতালের পক্ষে মাঠে নেমেছে সর্বস্তরের শ্রেনী-পেশার মানুষ। তাদের দাবি, কোন ষড়যন্ত্রে যেন বন্ধ না হয় এমন ভালো উদ্যোগ। আর কুমুদিনী কর্তৃপক্ষের এমন ভালো উদ্যোগকে স্বাগতম জানান জেলার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠনের নেতা খালেদ হায়দার খান কাজল। খালেদ হায়দার খান কাজলের ভাষ্য, ‘সেলিম ওসমান স্পষ্ট বলেছেন, যারা কুমুদিনীর শ্রমিক রয়েছে। তাদের শ্রম আইনের বিধান অনুযায়ী বেতন-ভাতা পরিশোধ করা হবে। আর যারা অবৈধ ভাবে বসবাস করছে, তাদের বিরুদ্ধে আইনী কোন পদক্ষেপ না নিয়ে উল্টো স্থাপনা সড়ানোর জন্য ৩ হাজার করে টাকা দেওয়া হবে’। এর পরও কেন সুযোগসন্ধানী কিছু নেতাদের ষড়যন্ত্র। শ্রমিকের দাবি আদায়ের নামে কোন ভালো কাজ বাধা গ্রস্ত হতে দেয়া হবে না। খালেদ হায়দার খান কাজল বলেন, কিছু দিন পূর্বে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এই হাসপাতালের ভিত্তিপ্রস্থ স্থাপন করেন। তার আগে কোন সমস্যা হয়নি। যখন কাজ শুরু হবে, তখনই ষড়যন্ত্র শুরু হয়ে গেছে। বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিকারী বহিরাগত শ্রমিক নেতাদের আমরা ধিক্কার জানাই। একই ভাবে আমরা কথা দিচ্ছি, কুমুদিনীর বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রকারীদের বিষয়ে আমরা সোচ্চার আছি। নারায়ণগঞ্জবাসী আপনাদের (কুমুদিনীর) পাশে থাকবে।
কাজিম উদ্দিন
বন্দর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও শ্রমিক নেতা কাজিম উদ্দিন প্রধান বলেছেন, আমাদের নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাংসদ একেএম সেলিম ওসমান যখন প্রধনামন্ত্রীর নির্দেশনায় উন্নয়ণ মূলক কাজ করছে, তখন একটি মহল সেই কাজের বিপত্তি ঘটানোর জন্য উঠে পরে লেগেছে। একজন শ্রমিক নেতা আসলে তথাকথিত শ্রমিক নেতা, এই কুমুদিনী ইন্টারন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস অ্যান্ড ক্যান্সার রিসার্চ হসপিটালের কাজ বন্ধ করার পায়ঁতারা করছে। আমরা যারা শ্রমিক সংগঠন আছি, আমরা সকলে একজোট ও ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই অর্থলোভি শ্রমিক নেতাদের নারায়ণগঞ্জ থেকে বিতাড়িত করবো। শ্রমিক নেতা কাজিম উদ্দিন প্রধান বলেন, নারায়ণগঞ্জে প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়ণ মূলক কাজ ও এই হসপিটালের কাজে যারা বাধা দিবে আমরা তাদের নারায়ণগঞ্জে থাকতে দিবো না। আমরা শ্রমিকরা সবসময় উন্নয়ণের সাথে থাকবো। ইনশাআল্লাহ।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *


Theme Created By Raytahost.Com