নিজস্ব সংবাদদাতা:
ডেকে নিয়ে ধর্ষণ করা হয়। এরপর সেই সর্ম্পকের কথা জানিয়ে দেওয়ার ভয় দেখিয়ে বার বার কুপ্রস্তাব দিচ্ছিল। অবশেষে আইনের আশ্রয় নিয়েছে। মঙ্গলবার (২৭ অক্টোবর) বিকালে সেই ঘটনারই বর্ননা দিয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ফাহমিদা খাতুন এর আদালতে ২২ ধারায় লিপিবদ্ধ করেছেন সেই কথা গুলো। অভিযুক্ত ওই যুবকের নাম মো: সোয়াইব আহমেদ (২২)। সে সিদ্ধিরগঞ্জ থানার দক্ষিন আজিবপুর এলাকার সরুজ মিয়ার ছেলে। এ বিষয়ে সত্যতা নিশ্চিত করে কোর্ট পুলিশ এ এস আই আজমল বলেন, ভিকটিম আদালতে ২২ ধারা জবানবন্দি প্রদান করেছে আদালতে। এ মামলা গ্রেফতারকৃত আসামী কারাগারে রয়েছে। মামলার এজাহার থেকে জানা যায়, ছাত্রীটি তার নানার বাড়ির পাশে কোচিং পড়তে যেত। আসা যাওয়ার সময় ছাত্রীকে বিরক্ত করত আসামী সোয়াইব আহমেদ। গত ৯ অক্টোবর ছাত্রী কোচিং পড়তে যাওয়ার সময় সোয়াইব প্রলোভন দেখিয়ে তার বাড়িতে নিয়ে যায়। সোয়াইব ছাত্রীকে তার ঘরে নিয়ে গিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে ছাত্রীর মুখ চেপে ধরে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে ধর্ষণ করে। ধর্ষণ করার পর থেকে ভয় ভীতি প্রদান করে ও খারাপ প্রস্তাব প্রদান করে সোয়াইব ছাত্রীকে। পরে বিষয়টি ছাত্রী তার মাকে জানালে তার মা বাদী হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জ থানায় ২০০০ সালের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনীয় ২০০৩ এর ৯ (১) ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন।
গোপনীয়তা নীতি | এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।