জানা গেছে, করোনা ভাইরাসের আতংকে স্থগিত করা হয়েছে সম্মেলন। তবে দাওয়াত নিয়ে শুরু হয় নানা সমলোচনা। অভিযোগ উঠেছে যুবদলের স্থানীয় অনেকেই দাওয়াত পাইনি। তবে এমন অভিযোগ মানতে নারাজ জেলা যুবদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক। তাদের দাবি সিনিয়র ও জুনিয়র সব ধরনের নেতাকর্মীদেরই আমন্ত্রন করা হয়েছে।
কেউ অভিযোগ করে থাকলে তাদের নাম বলেন। আমরা তাদের ফের দাওয়াত দেব। জেলা যুবদলের কয়েকটি নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানা গেছে, পূর্বনির্ধারিত তারিখে ঢাকায় যুবদলের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। এদিকে র্দীঘদিন পর থানা যুবদলের সম্মেলনকে কেন্দ্র করে স্থানীয় নেতাকর্মীদের উৎসাহ-উদ্দীপনার পাশাপাশি বইছে ক্ষোভ। ক্ষমতাসীন দলের দ্বারা নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হয়ে অনেকেই এ সম্মেলনের আমন্ত্রন থেকে বাদ পড়েছেন।
জেলা যুবদলের সাবেক সিনিয়র সহসভাপতি রুহুল আমিন মোল্লা বলেন, আমি থানা যুবদলের সভাপতি প্রার্থী। অথচ আমাকে অনুষ্ঠানে আমন্ত্রন করা হয়নি। আমি নানাভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েছি; এখানো হচ্ছি। বিএনপির রাজনীতি করতে গিয়ে আমি সর্বস্বান্ত। তিনি আরো বলেন, এ ব্যাপারে আমি জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদকসহ আরো অনেককেই অবহিত করেছি।
তবে তাদের কাছ থেকে আমি কোনো সাড়া পাইনি। এদিকে জেলা যুবদলের সভাপতি সাইফুল ইসলাম টিটু বলেন, করোনা ভাইরাসের প্রভাবের কারনে আমরা সীমিত আকার ঢাকায় অনুষ্ঠানটি করার চিন্তা-ভাবনা করছি।
যারা দাওয়াত পাইনি তাদের মোবাইল নাম্বার দেন। আমি তাদেরকে ফের দাওয়াত দেব। তিনি পরোক্ষণেই আরো বলেন, ‘যারা বিগত দিনের আন্দোলন সংগ্রামে সবর ছিলেন, কেবল তাদেরই দাওয়াত দেয়া হয়েছে।
গোপনীয়তা নীতি | এই ওয়েবসাইটের কোন লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি।